দ্য সিলেট পোস্ট ডেস্ক রিপোর্ট
সম্পদ সারচার্জ স্ল্যাব কর হার ৫%, ৭.৫% এবং সর্বোচ্চ ১০% নির্ধারণ করা উচিত যাতে বিত্তশালী ব্যক্তিরা তাদের সম্পদ প্রদর্শন করতে আগ্রহী হয় এবং এর মাধ্যমে আমাদের জিডিপি’র প্রকৃত চিত্র ফুটে ওঠে।
১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ এবং ১৯৯১ সালের ভ্যাট আইনের অধীনে থাকা সমস্ত পূর্বের মামলাগুলো একটি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (ADR) পদ্ধতির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা উচিত, যেন একটি পরিষ্কার সূচনা পাওয়া যায়।
আয়কর হার কমানো অথবা আয়ের স্তর বাড়ানো দরকার, যাতে সাধারণ মানুষ সহজে এবং সুশৃঙ্খলভাবে জীবনযাপন করতে পারে। পণ্যসমূহ, যেগুলো স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়, তাদের জন্য ভ্যাট হার ৫% রাখা উচিত, এবং আমদানি পর্যায়ে বিলাসবহুল পণ্যের বিক্রয়ের জন্য ভ্যাট হার ১৫% নির্ধারণ করা উচিত। এর ফলে প্রকৃত বিক্রয় তথ্য প্রকাশিত হবে এবং অর্থনীতির মোট আকার বোঝা যাবে। সকল লেনদেনকে আর্থিক প্রতিবেদনের আওতায় আনার জন্য এটি সহায়ক হবে।
২০২৩ সালের কর আইনে হিসাবপদ্ধতির অংশ হিসেবে সিএ অডিটরের রিপোর্ট অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
উপরোক্ত প্রস্তাবনাগুলো আগামী ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জন্য আমার গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ।
আপনার মতামত লিখুন :