দ্য সিলেট পোস্ট ডেস্ক রিপোর্ট
মূর্খতা নয়, এরোগেন্ট মূর্খতা বলতে কি বুঝায় সেটার ডিফিনেশন এই ভিডিও। মাসুদা ভাট্টি আর মিথিলা ফারজানা যে লেভেলের মূর্খতার প্রমান দিয়েছেন সেটা বাংলাদেশের টেলিভিশন ইতিহাসে আর দেখা যায় নি।
এরা জীবনেও কোন সায়েন্টেফিক জার্নাল হাতে নিয়ে দেখেন নি। সিম্পল একটা কথা, বেগুনে টক্সিক হেভি মেটালস আছে যেগুলো ক্যান্সার এর সাথে সম্পর্কযুক্ত। এই দুই হেভি ওয়েট জার্নালিস্ট এর মাথায় এগুলো ঢুকছে না। মাসুদা ভাট্টি কোথায় পড়ালেখা করেছেন, কি নিয়ে করেছেন এগুলো জানা প্রয়োজন। উনার জ্ঞানের যে ভান্ডার, ক্লাস টেনের বাচ্চারাও এগুলো বোঝবে।
আর সায়েন্টিফিক আর্টিকেল পৃথিবীর সেরা একটি জার্নালে প্রকাশিত না হয়ে সরকারের কাছে কেন যাবে, একাত্তর জার্নালেই যাক। এই জায়গা থেকে দেশে মিথিলা ফারজানা, আর মাসুদা ভাট্টির পিয়ার রিভিউ ও সম্পাদনায় একসময় পৃথিবীর সেরা জার্নাল বের হবে।
মাসুদা ভাট্টিকে অফিসিয়ালি ‘রিভিউয়ার-২’ উপাধি দেয়া হোক!
ডা মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম এম বি বি এস, এম এস সি (ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজ) দ্য ইউনিভার্সিটি অব এডিনবরা, জি এম সি রেজিস্টার্ড ডক্টর ইন ইউ কে।
মন্তব্য করুন