আব্দুল কুদ্দুস, কুলাউড়া:
কুলাউড়ার পৃথিমপাশা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচারনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নগুলোর তফশীল ঘোষণার পর প্রাণঘাতি করোনার কারণে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। এরপর প্রার্থীরাও প্রচারনা থেকে অনেকটা বিরত ছিলেন। সম্প্রতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ইঙ্গিত দিলে আবারও সম্ভাব্য প্রার্থীরা সক্রিয় প্রচারনায় নেমেছেন। উঠান বৈঠক ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে সম্ভাব্য প্রার্থীরা যোগ দিচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কেউ কেউ প্রার্থীতা জানান দিয়ে ভোটারদের সহযোগিতা চেয়েছেন। পৃথিমপাশা ইউপির
বর্তমান চেয়ারম্যান বিগত ৫ বছরে তার আমলে যাবতীয় উন্নয়নের ফিরিস্থি ভোটারদের কাছে তুলে ধরেছেন। উন্নয়নের ধারাঅব্যাহত রাখতে ফের ভোটাদের সহযোগিতাও চেয়েছেন তিনি। পাশাপাশি সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচিত হলে পৃথিমপাশাকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করার আশ^াস দিচ্ছেন ভোটাদের। এখানকার প্রার্থীরা পাড়ায় পাড়ায় ভোটারদের নিয়ে উঠান বৈঠক করছেন নিয়মিত। বর্তমান চেয়ারম্যান ছাড়াও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামীলীগের স্থানীয় একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলীয় মনোনয়ন পেতে জেলা-উপজেলার শীর্ষ নেতাদের কাছে লবিং
চালাচ্ছেন। তাদের দোয়া এবং আশির্বাদ চেয়েছেন। বিএনপির প্রার্থীরা দলের হাইকমান্ডের নির্দেশের অপেক্ষায় থাকলেও প্রচারনায় পিছিয়ে নেই। তারাও কৌশলে তাদের প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। কুলাউড়ার দক্ষিণাঞ্চলের ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে পৃথিমপাশা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইউনিয়ন। পৃথিমপাশার তৎকালীন নবাব আলী ছফদর খান রাজা সাহেব এই ইউনিয়নেরই বাসিন্দা ছিলেন। তার বংশধররা বর্তমানে এই ইউনিয়নেই বসবাস করছেন। বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে আলোচিত
‘রবিরবাজার জামে মসজিদ’ এই ইউনিয়নে অবস্থিত। যেখানে প্রতি শুক্রবার বিভিন্ন জেলা, উপজেলা থেকে আগত ৮-১০ হাজার মুসল্লী একসাথে পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেন। এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নবাব পরিবারের লোকজনই
দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানেও ওই পরিবারের সন্তান চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বলা যায়, পৃথিমপাশা ইউনিয়নের ভোটররা অত্যন্ত তীক্ষভাবে তাদের অভিভাবক নির্বাচন করেন। বর্তমান চেয়ারম্যান ছাড়াও এই
ইউনিয়নে সম্ভাব্য হিসেবে আরো ৫ জন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সময় ঘনিয়ে আসার সাথে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায় আরো নাম আসতে পারে বলে জানা গেছে। ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আলোচিত বর্তমান ও সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন-
নবাব আলী বাকর খান
পৃথিমপাশা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান নবাব আলী বাকর খান প্রথমবারের মত নির্বাচিত হন ২০১৬ সালে। চশমা প্রতীকে তার প্রাপ্ত ভোট ছিল প্রায় সাড়ে ৪ হাজার। সম্প্রতি উত্তরপূর্বের প্রতিবেদক তার মুখোমুখি হলে তিনি বিগত ৫
বছরে উন্নয়নের উল্লেখযোগ্য কিছু চিত্র তুলে ধরেন। স্থানীয় চেয়ারম্যান জানান, নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি জনগণের অতন্দ্র প্রহরী ও তাদের সেবক হয়ে কাজ করেছেন। তিনি তার দায়িত্ব পালন করেছেন দলমতের ঊর্দ্ধে থেকে।
দুর্ণীতির বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল সবসময় সোচ্চার। তার সময়ে ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন- তার আমলেই প্রায় ৩৭ লক্ষ টাকা ব্যয়ে গণকিয়ায় একটি কালভার্ট (পিআইও ব্রীজ) নির্মাণ,
প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে গণকিয়ায় আরেকটি পিআইও কালভার্ট নির্মাণ, রাজনগর-নন্দীরগ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার এবং কানিকিয়ারি গ্রামে ১ কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণ হয়েছে। মনুনদীর উপর নির্মিত রাজাপুর ব্রীজ নির্মাণের দাবীতে ইউনিয়নবাসীর সাথে আন্দোলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই ব্রীজ নির্মাণ হওয়ায় স্বল্প সময় ও স্বল্প খরচে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ উপজেলা সদরের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারবেন। তাছাড়া এলজিএসপি, এডিবি, জেলা পরিষদ, টিআর, কাবিখা, এমপি বরাদ্দ ও উপজেলা বরাদ্দ থেকে ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ড তথা গ্রামে রাস্তায় ইটসোলিং, মাটিভরাট ও কালভার্ট নির্মাণে কাজ দৃশ্যমান রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের তহবিল থেকে বৃহত্তর রবিরবাজারে সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে শেডঘর এবং প্রায় ৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পূর্ব ও দক্ষিণ রবিরবাজারে ২টি ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর আওতায় রবিরবাজারে প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। বৃন্দারানী দীঘিরপাড় বাজারে ৩ কোটি ২৭ লক্ষ টাকা ব্যয়ে শেডঘর নির্মাণ কাজ চলছে। প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা ব্যয়ে ইউনিয়নের ৪টি স্থানে উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে ৪টি সোলার লাইট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া রবিরবাজার আলিম মাদ্রাসা, গজভাগ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ভবন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন, রাজনগর উচ্চ বিদ্যালয়, গণকিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও করইগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবন নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। ইউনিয়নের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও দেবালয়ে আর্তিক অনুদান দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান, মনুনদীর পাড় ভাঙ্গার কাজ সংস্কারসহ ধলিয়া বেলেরতল থেকে সুজাপুর পর্যন্ত মনুনদীর খননকাজ সম্পন্ন হয়েছে। ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ভিজিডি, ভিজিএফসহ অন্যান্য ভাতার সুযোগ-সুবিধাদি এবং গ্রাম আদালতের মাধ্যমে স্বল্প খরচে, স্বল্প সময়ে দ্রুত সেবা পাচ্ছে। ইউনিয়নে প্রায় শতভাগ বিদ্যুতায়নে সক্ষমহওয়ার পাশাপাশি বেকারত্ব দূরীকরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও জানান তিনি। নবাব আলী বাকর খান পৃথিমপাশা ইউনিয়নে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামীতেও তাকে বিজয়ী করতে সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা চান তিনি।
আব্দুল লতিফ
পৃথিমপাশা ইউনিয়নের সাবেক দুইবারের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ। ১৯৯৭ সালে ছাতা প্রতীকে প্রথম এবং ২০১১ সালে দেওয়াল ঘড়ি প্রতীকে দ্বিতীয় বারের মত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আব্দুল লতিফ রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। কুলাউড়ার দক্ষিণাঞ্চলে শীর্ষ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে অগ্রণী
ভূমিকা পালন করেন। তার মধ্যে লংলা আধুনিক ডিগ্রী কলেজ, মনু মডেল কলেজ, রাজনগর উচ্চ বিদ্যালয় ও সোনালী উচ্চ বিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য। তার দাবী, মনুনদীর উপর নির্মিত রাজাপুর সেতুর স্বপ্নদ্রষ্টাও তিনি। তিনি প্রথমবার নির্বাচিত হয়েই পৃথিমপাশার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ৩টি কমিউনিটি কিনিক স্থান করেছিলেন। তার আমলেই রবিরবাজারের যানজট নিরসনের লক্ষ্যে বাজারের পশ্চিমে একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়। দ্বিতীয়বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রেক্ষিতে তিনি মৌলভীবাজার জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। আব্দুল লতিফ বাংলাদেশ কৃষক সমিতি মৌলভীবাজার জেলা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বর্তমানে কমিউনিস্ট পার্টি কুলাউড়া উপজেলা ও জেলা কমিটির সদস্যপদে রয়েছেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়ন কুলাউড়া উপজেলা ও মৌলভীবাজার জেলা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পৃথিমপাশা ইউনিয়নকে মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
আব্দুল মনাফ
পৃথিমপাশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মনাফ এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি ওই পরিষদের ৫ বারের নির্বাচিত সদস্য। এবার প্রথম চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা শোনা যাচ্ছে। তিনি রবিরবাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
আকদ্দছ আলী
মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সদস্য ও কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. আকদ্দছ আলী এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন। তিনি পৃথিমপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন গজভাগ আহম্মদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে ছিলেন। তিনি অসংখ্য সামাজিক ও ক্রীড়া সংগঠনের সাথে জড়িত। তিনি মানুষের কল্যাণে সবসময় কাজ করতে আগ্রহী। তিনি করোনাকালীন সময় নিজের সাধ্যমত মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি ইউনিয়নবাসীর কল্যাণে কাজ করা, সামাজিক ও ধর্মী প্রতিষ্ঠানে সেবা করা, দলীয় নেতাকর্মী, স্থানীয় ভোটার এবং স্থানীয় নির্বাচনী অবস্থার প্রেক্ষাপটে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হলে ইউনিয়ন পরিষদকে জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রূপ দেওয়ার পাশাপশি ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্দ্ধে থেকে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আবু মো. নাসির উদ্দিন
পৃথিমপাশা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু মো. নাসির উদ্দিন আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হচ্ছেন। এক্ষেত্রে তিনি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার আশাবাদী বলেও দাবী
করেন। তিনি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এককালীন আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও পৃথিমপাশা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ পরিচালনা কমিটির দুইবারের শিক্ষানুরাগী সদস্য ছিলেন। তাছাড়া রবিরবাজার আলিম মাদ্রাসার অভিভাবক সদস্য ও পরে শিক্ষানুরাগী সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি রবিরবাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। গত নির্বাচনে তিনি প্রার্থী থাকলেও দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নিজের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। তিনি জানান, করোনাকালীন সময় নিজের সাধ্যমত অসহায় মানুষকে সহযোগিতা করেছেন। আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি আরো বলেন- দলীয় মনোনয়ন পেলে ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতায় নির্বাচনী কার্যক্রমচালিয়ে যাবো। নির্বাচনে বিজয়ী হলে আওয়ামীলীগের ধারাবাহিক উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে পৃথিমপাশা ইউনিয়নকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলব। এক্ষেত্রে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
জিমিউর রহমান চৌধুরী
পৃথিমপাশা ইউনিয়নের বাসিন্দা জিমিউর রহমান চৌধুরী বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তিনি দীর্ঘদিন থেকে চট্টগ্রামে বসবাস করলেও চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে নিজ এলাকা পৃথিমপাশায় অবস্থান নিয়েছেন। তিনি
নির্বচনে অংশ নিতে কোন ধরনের তথ্য দিয়ে সাংবাদিকের মুখোমুখি হতে চাননি। মুঠোফোনে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি পাল্টা সাংবাদিকদের সমালোচনা করেন। তবে ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী ও পৃথিমপাশার অধিকাংশ ভোটাররা অভিযোগ করে বলেন- তিনি (জিমিউর রহমান) নির্বাচনী প্রচারনায় ভোটারদের মাঝে কালো টাকা ছড়াচ্ছেন। কালো টাকা ছড়িয়ে ভোটারদের এখন থেকেই বিভ্রান্তি করা শুরু করছেন। তারা কালো টাকা রোধে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।
মন্তব্য করুন