খাদেমুল ইসলাম তেতুলিয়া থেকে
তেতুলিয়ার কৃষক চা বাগানের জমিতে এ ভরা মৌসুমে পটাস (এমওপি) সার প্রয়োগ করতে পাচ্ছে না। সার না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ উপজেলায় হাট বাজারে ২২ জন অনুমোদিত বিএডিসি রাসায়নিক ডিলার রয়েছে। তার পরও তীব্র সংকটে সার না পেয়ে কৃষক বিক্ষোভ প্রকাশ করেন। চলতি চায়ের ভরা মৌসুমে শত শত একর জমি এ সার সংকট পড়েছে বলে জানা যায়।
এব্যাপারে তেতুলিয়া সদর শারিয়ালজোত গ্রামের কৃৃষক নুরুল ইসলাম তেলিপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, প্রায়-,৪ বিঘা জমি চা বাগান ক্ষেত রয়েছে। সার দিতে না পারায়, চা বাগান লাল হয়েছে। এপর্যন্ত কোন প্রকার পটাশ
সার ক্ষেতে প্রয়োগ করতে পারেনি না পেয়ে সার ডিলারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
ডিলারদের কাছে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না এমওপি -পটাসসার।এ ব্যাপারে কৃষি অফিসার জাহাঙীর আলম জানান, ২/৩দিনের মধ্যে পটাস এম ওপি সার পাওয়া যাবে সমস্যাটি সমাধান হবে বলে আশা করেন।
উপজলা কৃষি অফিস স্থানীয় সুত্র জানান,চলতি এ ভরা মৌসুমে চা চাষ আবাদের প্রায় ৪ /৫ হাজার একর জমিতে লক্ষ মাত্রা নির্ধারন করা করেছেন।
তেতুলিয়া সদর চৌরারাস্তা বাজারে হাটে সার ও কীটনাশক ব্যবসাহী মেসার্স ভাই ভাই বিএডিসি ডিলার খায়রুল ইসলাম জানান, তার দোকানে পটাস সার নেই।গত মার্চ থেকে– এপ্রিল পর্যন্ত ২/৩ মাসের মধ্যে পটাস এমওপি সার আসেনি অনেক দিন থেকে এবং সদর চৌরাস্তা হাটে সার ডিলার মেসার্স সাকিব, মুসফিকুর রহমান (মানিক) জানান,সার না পেয়ে অনেকে ফিরে গেছেন।
এ বিষয়ে ২নং তিরনই হাট ইউনিয়ের ডাংগাপাড়া গ্রামের কৃৃষক জিয়ার রহমান(,৩৬)বাবুয়ানি জোত গ্রামের রতন(৪২) সারের জন্যে তিরনই, রনচন্ডি,শালবাহান, হাটে সার ডিলার দোকানে যান সার না পেয়ে বাড়ি ফিরে যান।সদর মমিনপাড়া গ্রামের কৃষক আমজাত চা বাগানের সার নিতে আসছিলেন, সার পাননি পরে এ প্রতিবেদকে জানান।
মন্তব্য করুন