আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামি কাজী মাহামুদুর রহমান, ২৯ অক্টোবরে ২০২০ সালে দুদক দিনাজপুর অফিসে তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ১৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫২ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং ৭৯ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৫ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রেখেছেন। অনুসন্ধানে প্রতীয়মান হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশন ঠাকুরগাঁও এর সহকারী পরিচালক মো.আজমির শরিফ মারজী বাদী হয়ে ২০২৪ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকালে আসামি কাজী মাহামুদুর রহমান তার নামে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাবর অস্থাবর সম্পদ, বিক্রি করে বিদেশ পালানোর চেষ্টা করছেন। পরে আসামি ও তার স্ত্রী তহুরা বেগম এর নামে অর্জিত সম্পদ ক্রোক বা অবরুদ্ধ করার জন্য বিজ্ঞ সিনিয়র স্পেশাল জজ এ ঠাকুরগাঁও দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক ও তদন্তকারী কর্মকর্তা ৯ জুন আবেদন করেন।
অভিযুক্ত তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু জানান, আমার বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত চলছে এটা আমি জানি। তবে আজকের আদালতের আদেশ সম্পর্কে জানা নেই।
পাবলিক প্রসিকিউটর দুদক সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত পঞ্চগড়ের আইনজীবী হাবিবুল ইসলাম হাবীব বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, দুদক আইনে ওই চেয়ারম্যানসহ তার স্ত্রীর যাবতীয় স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন।
মন্তব্য করুন