নূূরুজ্জামান ফারুকী হবিগঞ্জ প্রতিনিধি।
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের সুকড়িপাড়া গ্রামে মিষ্টির সাথে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে মা ও কিশোরী কন্যাকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয় ওই পরিবারকে ২শ টাকা দিয়ে কাউকে না বলার জন্য হুমকি দিয়েছে ওই লম্পট। অসুস্থ অবস্থায় ১৪ বছরের কিশোরী কন্যাকে বৃহস্পতিবার(১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কিশোরী জানায়, তার মাকেও নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে ধর্ষণ করার ফলে বাড়িতে অচেতন অবস্থায় রয়েছেন।
ওই কিশোরী ও তার পিতা জানান, তারা নোয়াখালীর পশুরহাটের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামে ২’শ শতক জায়গা কিনে বসবাস করে আসছেন। রুহুল আমিন ও তার স্ত্রী রহিমা আক্তার ভিক্ষা করে জীবন যাপন করছেন। তার কিশোরী কন্যার ওপর কুনজর পড়ে একই গ্রামের আকবর আলীর পুত্র লম্পট জসিম (৩০) এর। গত বুধবার রাত ৮টার দিকে তাদের বাড়িতে এসে রুহুল আমিন, কিশোরী ও তার মা রহিমাকে মিষ্টি খেতে দেয় জসিম। মিষ্টি খাওয়ার পর তারা কিছু বলতে পারে না। সকালে উঠে ওই কিশোরী দেখে তার পরণের কাপড়ছোপড় খোলা এবং তার মাও বিবস্ত্র অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু জসিম নেই। বিষয়টি জানাজানি হলে দুপুরের দিকে জসিম ওই কিশোরীকে ২’শ টাকা দিয়ে বিষয়টি গোপন রেখে চিকিৎসা করাতে বলে। আর যদি বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলে তবে তাদেরকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে চলে যায় জসিম। বিকালের দিকে তার মার জ্ঞান ফিরে না এলে বিষয়টি স্থানীয় লোকজনকে জানালে তারা ওই কিশোরীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। রাত ৯টায় রিপোর্ট লেখাকালে তার মাকেও হাসপাতালে নিয়ে আসার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) বদিউজ্জামান জানান, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ওই কিশোরী ও তার পিতা জানান, তারা নোয়াখালীর পশুরহাটের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামে ২’শ শতক জায়গা কিনে বসবাস করে আসছেন। রুহুল আমিন ও তার স্ত্রী রহিমা আক্তার ভিক্ষা করে জীবন যাপন করছেন। তার কিশোরী কন্যার ওপর কুনজর পড়ে একই গ্রামের আকবর আলীর পুত্র লম্পট জসিম (৩০) এর। গত বুধবার রাত ৮টার দিকে তাদের বাড়িতে এসে রুহুল আমিন, কিশোরী ও তার মা রহিমাকে মিষ্টি খেতে দেয় জসিম। মিষ্টি খাওয়ার পর তারা কিছু বলতে পারে না। সকালে উঠে ওই কিশোরী দেখে তার পরণের কাপড়ছোপড় খোলা এবং তার মাও বিবস্ত্র অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু জসিম নেই। বিষয়টি জানাজানি হলে দুপুরের দিকে জসিম ওই কিশোরীকে ২’শ টাকা দিয়ে বিষয়টি গোপন রেখে চিকিৎসা করাতে বলে। আর যদি বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলে তবে তাদেরকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে চলে যায় জসিম। বিকালের দিকে তার মার জ্ঞান ফিরে না এলে বিষয়টি স্থানীয় লোকজনকে জানালে তারা ওই কিশোরীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। রাত ৯টায় রিপোর্ট লেখাকালে তার মাকেও হাসপাতালে নিয়ে আসার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) বদিউজ্জামান জানান, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ReplyForward |
মন্তব্য করুন