আঃজলিল, স্টাফ রিপোর্টারঃ
গত ১/১১/২২ তারিখ মঙ্গলবার সকাল ১১ঘটিকার সময় ঐতিহ্যবাহি শার্শার বাগআঁচড়া দারুল আমান শিক্ষা সদন নিজস্ব স্কুল কক্ষে স্হানীয় জনপ্রতিনিধি গন্যমান্য ব্যাক্তি স্কুল শিক্ষিক শিক্ষার্থী অভিভাবকদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাগআঁচড়া দারুল আমান শিক্ষা সদন স্কুলের সভাপতি আলহাজ্ব মাওঃমোঃ আজিজুর রহমান।
তবে সংবাদ সম্মেলনের এক বিবৃতিতে জানা যায় যে ্ শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়ার দারুল আমান শিক্ষা সদন স্কুলটি একটি ঐতিহ্য বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।যেটি হাটি হাটি পা পা করে ৩০বছর এলাকায় শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছে। শিক্ষা প্রতিষ্টানটির বর্তমান শিক্ষার মান ব্যাবস্হাপনা খুবই উন্নত।স্বল্প বেতনের প্রতিষ্টানটি এলাকায় দলমত নির্বিশেষে ধনি গরিব পরিবারের সকল ছাত্র ছাত্রী অভিভাবকদের কাছে খুবই প্রিয়। অত্র এই শিক্ষা প্রতিষ্টান থেকে প্রতিবছর সমাপনী পরীক্ষায় বৃত্তি পায়।
কিন্তু এলাকার অস্হিরচিত্তের এক মামলাজ মহিলা তার কিছুটা অপ্রকৃতস্হ সন্তান ২য় শ্রেনীর অত্র প্রতিষ্ঠানের ছাত্র।সেই কারনে ওই মহিলা ৪/৫মাসের ব্যাবধানে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ সম্পুর্ন নষ্ট করে দিচ্ছেন।বিদয়ালয়ে ৪৫০জন ছাত্ররছাত্রী স্হানীয় জনপ্রতিনিধি গন্যমান্য ব্যাক্তি স্কুল শিক্ষিক শিক্ষার্থী অভিভাবকরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
বিষয়টির কারন খতিয়ে দেখা যায় যে গত ইং ১৩/১০/২২তাং স্কুলেঅধয়ায়ন রত ২য় শ্রেনীর ছাত্র অন্য আরেক ছাত্রের সাথে গন্ডগোলে লিপ্ত হয় বিষয়টি স্কুল শিক্ষক আবু ইমরানের নজরে আসলে ছেলেটিকে একটু শাষণের বসত নিষেধ করে পক্ষান্তরে ওই ছাত্র সে স্কুল থেকে বাড়ী গিয়ে তার মা আফরোজ কে ইনিয়ে বিনিয়ে স্যারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কথা বলে তখন স্কুল ছাত্রেরওই মা আফরোজা কারোর কথা কেন কর্নপাত না করে স্কুল শিক্ষক ইমরানে গালে গিয়ে থাপ্পড় মারে। বিষয়টি স্কুল শিক্ষর্থী অভিভাবক আরো প্রতিবাদ করতে গিলে দুই অভিভাবক শিক্ষকসহ মারধরের অভিযোগ উঠেছে দর্শ্য রানি ফুলনদেবি খ্যাত আফরোজা খাতুনের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত বাগআঁচড়ায় যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।পরিস্থিতি পরিবেশ অনুকালে আানার জন্য গত ইং ১৩/১০/২২ তাং স্কুলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসে উক্ত মহিলা উপস্থিত শতাধিক অভিভাবক শিক্ষক মন্ডলির সাথে কতা বলে মতামত দেন যে একজন ছাত্রের জন্য যদি সকল ছাত্র ছাত্রীদের পড়ার পরিবেশ নষ্ট হয় তাহলে প্রধান শিক্ষক তাকে ছাড় পত্র দিতে পারেন।
তারপরও স্কুলের শিক্ষকরা বিষয়টি নমনীয় সহকারে দেখার জন্য প্রাথমিক অবস্থায় তাকে স্কুলের ডাক যোগে ১ম কারন দর্শানো নোটিশ পাঠান।কিন্তু সেটা সে গ্রহন করেননি। তখন স্কুল কতৃপক্ষের স্বিদ্দান্ত মোতাবেক ছাত্রের মাতা আফরোজার কাছে ছাড়পত্র দেওয়া হলে তিনি সেটা ও গ্রহন করেননি।বরং তিনি যশোর জেলা প্রশাষক মহাদয়ের দারস্হ হয়ে সম্পুর্ন অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা বানেয়াট অভিযোগ দায়ের করেন।পাশাপাশি তিনি স্কুলের ভাবমূর্তি পড়াশোনার মান শিক্ষার উন্নয়নকে ব্যাহত করার লক্ষ্যে গত ইং ২৯/১০/২২ তাং তিনি সাংবাদিক সম্মেলন ও করেন।
ফলে বিষয়টি পর্যালোচনা বিবেচনা করে স্কুলের ভাবমূর্তি পড়াশোনার মান শিক্ষার উন্নয়ন কথা বিবেচনা করে মাননীয় জেলাপ্রশাসক মহাদয় ও জাতির শ্রেষ্ট বিবেক সাংবাদিকদের কে বিষয়টি অবহিত করার জন্য সাংবাদ সমম্মেলন করা হয়।
মন্তব্য করুন