পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি
পঞ্চগড় তেতুলিয়ায় শীতে কাঁপছে। জনজীবন বিপর্যস্ত, জন সাধারন, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না কেউ, স্বাস্থ্যজনীত
ঝুঁকিতে শিশু ও বয়স্করা,তেতুলিয়ায় গত এক সপ্তাহে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাবান্ধা, তিরনই হাট, তেতুলিয়ায় সদর, শালবাহান, বুড়াবুড়ি, ভজনপুর দেবনগরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে শীতজনিত রোগে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
শীত আরও বাড়বে বলে আবহাওয়া অফিস জানান,
দিনভর সূর্যের দেখা মিলছে না, হিমেল হাওয়ায় জমে যাচ্ছে শরীর। তীব্র শীত ধেঁয়ে আসছে তেতুলিয়া দিকে মাঝারি থেকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিমেল।
আবহাওয়া অফিস জানান, এটি চলতি বছরের সবচেয়ে বড় শৈত্যপ্রবাহ। আরও দুই দফায় আসতে পারে শৈত্যপ্রবাহ। বৈরী আবহাওয়ার কারণে খেটে খাওয়া মানুষের কষ্ট বাড়ছে, বিপাকে শ্রমজীবীরাশৈ ত্যপ্রবাহের দাপটে কয়েকদিন ধরে শীতে কাঁপছে গোটা পঞ্চগড় তেতুলিয়া।
জেলায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দিনভর সূর্যের দেখা তো মিলছেই না, এর ওপর হিমেল হাওয়ায় জমে যাচ্ছে শরীর। জরুরি কাজ ছাড়া বাইরে বের হচ্ছেন না কেউ। সব মিলিয়ে শীতের প্রকোপে যবুথবু। তাপমাত্রা নেমেছে ৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে। এ অবস্থায় বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ। ঝুঁকিতে রয়েছে শিশু ও বয়স্করা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, শীত আরও বাড়বে। এর মধ্যে শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে আরও দুই দফা। তেতুলিয়া উপজেলা , তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, পঞ্চগড় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অন্যদিকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে খেটেখাওয়া মানুষের কষ্ট বাড়ছে। প্রতিদিন আয় করে প্রতিদিন যাদের খেতে হয়, তারা পরিবার নিয়ে দুমুঠো খাবার জোগাড়ের লড়াই করছেন এই প্রচন্ড শীতের ভেতরেও। কিন্তু শীতে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়ায় তাতেও ভর করছে অনিশ্চয়তা। সব মিলিয়ে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ।
মন্তব্য করুন