
খাদেমুল ইসলাম তেতুলিয়া থেকে
দেশের নজরকারা এশিয়া মহা দেশে বিখ্যাত বিদেশী থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম , ইসরায়েল ভারত, শ্রীলংকার মত জনপ্রিয়
ড্রগন ফলের চাষ এখন তেতুলিয়ায় ফুটকিবাড়ীতে । সেই ড্রগন ফল ফোটেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাংলাবান্ধা ইউপির ফুটকিবাড়ী গ্রামের দিনমুজুর এক কৃৃষকের বাগানে।প্রথমবারের মতো স্বপ্ন তিনি বাগান আকারে চাষ করছেন প্রান্তিক ক্ষুদ্র চাষী নামে মৌলবি খুদা বখস। তিনি পঞ্চগড় বাংলাবান্ধা ইউপির ফুটকিবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা বলে জানাযায়।এ বিষয়ে বাংলাবান্ধা ইউপির ফুটকিবাড়ী গ্রামের কৃষক মোঃ খুদা বখস এ প্রতিবেদকে জানান,তার ছেলে ইনজিও কর্মী টাংগাইল ঘাটাইলে টিএমএস এস প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তার পরামর্শে ড্রগন চাষে আগ্রহ হয়েছেন ।পঞ্চগড় জেলা উত্তরাঞ্চলের এ মৌসুমে বৃষ্টি পাত কম থাকায় ড্রাগন ফলে চাষের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পরিক্ষামূলকভাবে ড্রাগন ফল উৎপাদনে বিশেষ উদ্যোগ নেন।
উপজেলার তেতুলিয়ায় বাংলাবান্ধা ফুটকিবাড়ী গ্রামের পিতা খুদা বখস ও ছেলে আব্দুল কাদের, তিনি তিরনই- মৌজায় নিজস্ব জমির মধ্যে ১২শতকে ড্রগন ফল বাগান গড়ে তোলেন। ড্রগন ফল চাষে দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে করে চাষ করেন।
ছেলের নাম আব্দুল কাদের ক্ষুদ্র চাষি পরীক্ষামুলকভাবে ১২ শতক জমিতে গাছের সংখ্যা প্রায় ৬৮০ টি বিদেশী জনপ্রিয় ড্রগন ফলের চারা চাষ করছেন।গত জানুয়ারির ১ তারিখে লাগিয়েছিলেন চারা বীজ। এখন গাছে ড্রগন ফল ঝুলছে
এক বছরে ৩৬০ দিনের মধ্যে গাছে মধ্যে ধরেছে ফল। ড্রগন ফলের দৃষ্টি নন্দন সৌন্দর্য ও হাসি দেখে চাষি অভিভূত সকলে
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন সঠিকভাবে বাজারজাত করতে পারলে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটবে তেমনি পর্যটনে নতুনমাত্রা তৈরি করবে।
এব্যাপারে সরজমিনে সোমবার ১৬ মে সকালে বাংলাবান্ধা ফুটকিবাড়ী গ্রামে ড্রগন ফল বাগান ঘুরে দেখা যায়, বাগানের গাছগুলোতে ফল ফুটতে শুরু করেছে।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শাহ আল আমিন ও অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা তামান্না ফেরদৌস জানান, শুনেই ছুটে যান দেখতে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, উপজেলা প্রত্যন্ত এলাকায় এখন,বিদেশি ড্রগন ফলের চাষ শুরু হয়েছে । ছোট পরিসরে ড্রগন সাফল্য পেয়েছে চাষ উত্তরবঙ্গের তেঁতুলিয়ায় প্রথম। ফলটি চাষ সেক্ষেত্রে উত্তরের এ উপজেলায় পর্বতযুগল হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা কাছে থাকার এখানে বেশ মাটি আবহাওয়া অনুকুল সব সময় জল জমে থাকে না বৃষ্টি পাত কম। এরকম সমতল দু আশ জমিতে চাষে সুবিধা রয়েছে। বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :